ফেসবুকে স্ত্রী বিক্রির স্ট্যাটাস!
বর্তমানে তথ্য-প্রযুক্তির যুগে জীবনকে সহজতর ও আরামদায়ক করে তুলতে ঘরে বসেই চলছে বিভিন্ন দ্রব্য-সামগ্রীর বেচা-কেনা। তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে সবই সার্চ দিয়ে ইন্টারনেট থেকে পছন্দের জিনিসটি কিনে ফেলতে পারেন এক ক্লিকেই। এ তো গেল বিভিন্ন পণ্যের কথা।
তাই বলে কী নিজের স্ত্রীকে বিক্রি করতে কেউ বিজ্ঞাপন দিতে পারেন! কথাটি শুনে হয়তো অবিশ্বাস্য মনে হতেই পারে।
কিন্তু এমন আজব ঘটনা ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের শহর ইনদওরে। এ শহরের দীলিপ মালি নামে এক ব্যক্তি ঋণের টাকা শোধ করতে নিজের স্ত্রীকে বিক্রির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
স্ট্যাটাসে স্ত্রীর ছবি পোস্ট করে দীলিপ লিখেছেন- ‘আমার বেশ কিছু টাকা ধার হয়েছে। টাকা শোধ করতে আমি স্ত্রীকে ১ লাখ টাকায় বিক্রি করতে চাই। আগ্রহী ব্যক্তিরা আমার মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন।’
সোমবার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানায়, এই পোস্টে স্ত্রীর ছবির সঙ্গে তাদের দুই বছরের মেয়েরও একটি ছবি দিয়েছেন দীলিপ। রোববার তার স্ত্রী আত্মীয় ও পরিচিত লোকজনের কাছ থেকে বিষয়টি জানেন। এরপরই বিষয়টি পুলিশকে জানান তিনি। এ ঘটনায় ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০৯ ধরা অনুযায়ী দীলিপের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেছে পুলিশ।
দীলিপের স্ত্রী সংবাদমাধ্যমকে জানান, প্রায় বছর তিনেক আগে দীলিপের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। বিয়ের পর ইনদওরে একটি ভাড়া বাসায় থাকছেন তারা। এরইমধ্যে তাদের ঘরে আসে একটি মেয়ে। কিন্তু কাজ-কর্ম খুব একটা না করায় এরমধ্যে প্রচুর টাকা ঋণ করে ফেলেন দীলিপ। তাগাদা দিতে রোজই বাড়িতে হানা দেন পাওনাদাররা।
তাগাদা থেকে রেহাই পেতে পালিয়ে নিজের গ্রামের বাড়ি চলে যান দীলিপ। আর ছোট্ট মেয়েকে নিয়ে স্ত্রী চলে যান তার বাবার বাড়িতে। এমন পরিস্থিতিতে ফেসবুকে এই স্ট্যাটাস দিয়েছেন দীলিপ।
স্থানীয় পুলিশ বলছে, এ ঘটনায় থানায় মামলা রুজু হয়েছে। দীলিপকে গ্রেফতার করতে সচেষ্ট রয়েছে পুলিশ।
তাই বলে কী নিজের স্ত্রীকে বিক্রি করতে কেউ বিজ্ঞাপন দিতে পারেন! কথাটি শুনে হয়তো অবিশ্বাস্য মনে হতেই পারে।
কিন্তু এমন আজব ঘটনা ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের শহর ইনদওরে। এ শহরের দীলিপ মালি নামে এক ব্যক্তি ঋণের টাকা শোধ করতে নিজের স্ত্রীকে বিক্রির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
স্ট্যাটাসে স্ত্রীর ছবি পোস্ট করে দীলিপ লিখেছেন- ‘আমার বেশ কিছু টাকা ধার হয়েছে। টাকা শোধ করতে আমি স্ত্রীকে ১ লাখ টাকায় বিক্রি করতে চাই। আগ্রহী ব্যক্তিরা আমার মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন।’
সোমবার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানায়, এই পোস্টে স্ত্রীর ছবির সঙ্গে তাদের দুই বছরের মেয়েরও একটি ছবি দিয়েছেন দীলিপ। রোববার তার স্ত্রী আত্মীয় ও পরিচিত লোকজনের কাছ থেকে বিষয়টি জানেন। এরপরই বিষয়টি পুলিশকে জানান তিনি। এ ঘটনায় ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০৯ ধরা অনুযায়ী দীলিপের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেছে পুলিশ।
দীলিপের স্ত্রী সংবাদমাধ্যমকে জানান, প্রায় বছর তিনেক আগে দীলিপের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। বিয়ের পর ইনদওরে একটি ভাড়া বাসায় থাকছেন তারা। এরইমধ্যে তাদের ঘরে আসে একটি মেয়ে। কিন্তু কাজ-কর্ম খুব একটা না করায় এরমধ্যে প্রচুর টাকা ঋণ করে ফেলেন দীলিপ। তাগাদা দিতে রোজই বাড়িতে হানা দেন পাওনাদাররা।
তাগাদা থেকে রেহাই পেতে পালিয়ে নিজের গ্রামের বাড়ি চলে যান দীলিপ। আর ছোট্ট মেয়েকে নিয়ে স্ত্রী চলে যান তার বাবার বাড়িতে। এমন পরিস্থিতিতে ফেসবুকে এই স্ট্যাটাস দিয়েছেন দীলিপ।
স্থানীয় পুলিশ বলছে, এ ঘটনায় থানায় মামলা রুজু হয়েছে। দীলিপকে গ্রেফতার করতে সচেষ্ট রয়েছে পুলিশ।